মাইক্রোসফট কোম্পানি সম্প্রতি তাদের ব্রাউজ করার সফটওয়্যার ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ার নতুন ভার্সন অবমুক্ত করেছে। তবে Windows XP এবং Vista ব্যবহারকারীদের আলাদা আলাদা ভার্সন ডাউনলোড করতে হবে। নিচের ঠিকানাগুলো থেকে বিনামূল্যে ব্রাউজারগুলো নামানো যাবে।
অনেক ব্যবহারকারী আছেন যারা উইন্ডোজের কি ব্যবহার করে থাকেন, স্টার্ট বাটনের পরিবর্তে। আপনি যদি আপনার স্টার্ট বাটনটি মুছে ফেলতে চান তবে নিচের কয়েক কিলোবাইটের সফটয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সেটাপ দিয়ে রান করুন। ব্যস দেখবেন স্টার্ট বাটন অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে। এখন আপনি WIN কি Ctrl+Esc চেপে স্টার্ট মেনুতে প্রবেশ করতে পারবেন।
স্টার্ট বাটনকে আবার ফিরিয়ে আনতে সিস্টেম ট্রেতে থাকা এর আইকনে ডানবাটনে ক্লিক করে Exit দিন। আর আইকনটি হারিয়ে গেলে একসাথে ctrl+alt+shift+F12 চাপুন এবং “show Icon in System Tray” তে টিকমার্ক দিয়ে Ok করুন।
উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি আমরা CD/DVD ড্রাইভে ডান বাটনে ক্লিক করি তখন আমরা “Eject” নামক একটি অপশন দেখতে পাই। আমরা এখানে ইচ্ছে করলেই “Insert” নামক নতুন একটি ট্রে তৈরি করতে পারি। নিচের টিউটোরিয়ালটির মাধ্যমে আমরা CD/DVD এর Context মেনুতে Insert অপশনটি কিভাবে যুক্ত করা যায় তা দেখব।
১: নিচের জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন এবং এই dll ফাইলটি আপনার “%windir%\System32” ফোল্ডারে কপি করুন
আমাদের কিবোর্ডে কিগুলো সারিবদ্ধ ভাবে সাজানো থাকে। কিন্তু অনেক সময় আমাদের কোন একটি কি বেশি ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে কিন্তু সেটি যদি সুবিধাজনক স্থানে না থাকে তখন কাজের অসুবিধা সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনি Sharpkey নামের একটি ছোট প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন যার মাধ্যমে কিবোর্ডের কিগুলো remapping করা যাবে। এ ছাড়াও আপনি কিবোর্ডের যে কোন কি ডিজেবল করে রাখতে পারবেন, যেমন Casp Lock। নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করুন। সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার প্রয়োজন হবে না। এখন Add বাটনে ক্লিক করুন যেকোন কি এর ফাংশন পরিবর্তন বা এটাকে ডিজাবেল করতে।এখন বামদিকের বক্স (From key) থেকে Type Key তে ক্লিক করে যে কি টি আপনি পরিবর্তন করতে চান তা প্রেস করুন। এরপর একইভাবে ডানদিকের বক্স থেকে Type Key তে ক্লিক করে পরিবর্তিত যে কি টি দিতে চান তা প্রেস করুন। এরপর ok করে বেরিয়ে আসুন।সবশেষে Write to Registry বাটনে ক্লিক করুন। এটা একটা বার্তা দেখাবে যে, you’ll need to restart or log of your system to take affecet. এর অর্থ হচ্ছে এরপর আপনার পিসিকে রিস্টার্ট বা লগঅফ করলেই এটি কাজ করবে।
উইন্ডোজ এক্সপিতে যখন আমরা নতুন কোন ফোল্ডার বা শর্টকার্ট তৈরি করি তখন তা New Folder এবং New Shortcut নামে তৈরি হয়। কিন্তু ইচ্ছে করলেই একে কাস্টমাইজ করা সম্ভব। এর জন্য সিস্টেম ফাইল Shell32.dll কে সম্পাদনা করতে হবে যা রয়েছে “%windir%\System32” তে। এখানে %windir% বলতে বুঝানো হয়েছে “C:\Windows” ফোল্ডারকে, যদি আপনি আপনার উইন্ডোজ C ড্রাইভে ইন্সটল করে থাকেন। আমরা একে রিসোর্স হ্যাকারের মাধ্যমে পরিবর্তন করব। প্রথমে আপনার পিসি F8 চেপে সেভ মুডে অন করে নিচের প্রক্রিয়া দেখুন::
০১:"%windir%\System32\Shell32.dll"ফাইলটি রিসোর্স হ্যাকারের মাধ্যমে খুলুন এবং <1896>নামক স্ট্রিং টেবিলটিতে যান।
০২:: এখন ডানদিকের সাইড প্যানে আপনি পূর্বে থেকে নির্বাচিত “New Folder” এবং “New Shortcut” strings টি দেখতে পাবেন।
০৩:: এরপর আপনি পূর্বথেকে নির্বাচিত স্ট্রিং টি আপনার স্ট্রিং দ্বারা রিপ্লেস করুন।
০৪:: এরপর “Compile Script” বাটনে ক্লিক করে ফাইলটি সেভ করুন। এরপর আপনি আপনার কাস্টমাইজড করা নাম দেখতে পাবেন নতুন কোন ফোল্ডার বা শর্টকাট তৈরি করলে।
অফিস সেটাপ দেওয়ার সময় আমাদের প্রত্যেকবার এর product key দেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু যদি এমন করা যায় যে, অফিস সেটাপ দেওয়ার সময় এর product key অটোমেটিকভাবে যুক্ত হয়ে যাবে। নিচের ট্রিকসটির মাধ্যমে তবে তাই দেখুন >>
//আপনার পিসির হার্ডডিস্কে অফিস কপি করুন। এবার এর সেটাপ ফোল্ডারে থেকে setup.ini ফাইলটি খুজে বের করুন। এরপর setup.ini ফাইলটি ওপেন করুন এবং যুক্ত করুন নিচের নিয়মের মতো
\\PIDKEY= in option section>\\
[Options]
PIDKEY=********************
আপনি সেটাপ ফাইলটি খুজে পাবেন direct root এ অথবা FILES/SETUP ফোল্ডারে।
উল্লেখ্য:: মনে রাখবেন product key এর মাঝে কোন ড্যাস বা স্পেস দেওয়া যাবে না।।
আপনি ইচ্ছে করলে আপনার এক্সপিকে leopard এর রূপ দিতে পারেন। কাজ হবে সব এক্সপির-ই কিন্তু আউটলুক হবে leopard। তবে এর জন্য প্রয়োজন হবে ৪১.৩ মেগাবাইটের একটি সফটওয়্যারের।সুতরাং আর দেরী কেন নিচের লিংক থেকে নামিয়ে নিন থিম সফটওয়্যারটি
ইন্ডোজ এক্সপি ওপেন করলে আমরা নিচের ছবিটি দেখতে পাই। আপনি ইচ্ছে করলে এই ছবি পরিবর্তন করে অন্য যেকোন ছবি দিতে পারেন। এ কাজের জন্য প্রয়োজন হবে 640 X 480 সাইজের ১৬ কালারের(১৬ বিটের নয়) একটি ছবি। এ ছবি তৈরির জন্য আপনি MS Paint ব্যবহার করতে পারেন। ছবি তৈরির জন্য MS Paint খুলে এর ইমেজ সাইজ 640 X 480 করে নিন। এবার ছবিটি সেভ করুন 16 Color Bitmap ইমেজ রূপে।{উল্লেখ্য::১৬ কালারে ছবি সেভ করলে ছবির ভিজুয়্যাল রূপ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়।} এবং১.৭৩ মেগাবাইট আকারের রিসোর্স হ্যাকার নামের একটি সফটওয়্যার যা ফ্রি পাওয়া যাবে নিচের ঠিকানায়। www.users.on.net/johnson/resourcehackerএক্সপির বুট লোগোর ছবি পরিবর্তন করতে ntoskrnel.exe ও ntkrnlpa.exe নামের একটি ফাইল সম্পাদনা করতে হবে। আপনার যে ড্রাইভে এক্সপি সেটাপ দেয়া আছে সে ড্রাইভে প্রবেশ করুন। এবার windows-system32 তে প্রবেশ করে ntoskrnel.exe ফাইলটি কপি করে রিনেম করুন 1ntoskrnel.exe নামে। এবার রিসোর্স হ্যাকার সফটওয়্যারটি খুলে File-Open করে 1ntoskrnel.exe খুলুন।এবার বাদিকের রিসোর্স তালিকা থেকে Bitmap ফোল্ডারটি দুবার ক্লিক করে১নামের ফোল্ডারটি দুবার ক্লিক করে১০৩৩নামের রিসোর্স ফাইলটি সিলেক্ট করুনতাহলে ডানদিকের উইন্ডোতে উইন্ডোজ এক্সপির বুট লোগোর ছবি বা একটি কালো স্ক্রিণ দেখা যাবে।এখন Action মেনু থেকে Replace Bitmap…… ক্লিক করুন, তাহলে Replace Bitmap in….. ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Open file with new bitmap বাটনে ক্লিক করে আপনার ছবির লোকেশন দেখিয়ে তা ওপেন করুন। এবার Replace বাটনে ক্লিক করুন। এবার এটি রিপ্লেস করুন 1ntoskrnel.exe নামে। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করে উইন্ডোজ চালু হওয়ার আগেই F8 চেপে সেভমুডে প্রবেশ করুন। এবার windows-system32 তে প্রবেশ করে 1ntoskrnel.exe ফাইলটি রিনেম করুন ntoskrnel.exe নামে এবং ntoskrnel.exe ফাইলটি রিনেম করুন 2ntoskrnel.exe নামে।এরপর পূর্বের নিয়মে সফটওয়্যারটির সাহায্যে ntkrnlpa.exe ফাইলটির ১ ফোল্ডারের ছবিটি রিপ্লেস করুন এবং এই রূপান্তরিত ফাইলটিকে রিপ্লেস করুন ntkrnlpa.exe ফাইলে। তাহলেই আপনি আপনার কাঙ্খিত ছবিটিকে এক্সপির বুট লোগো রূপে দেখ
উপরের শিরোনামটি দেখে নিশ্চয়ই ভাবছেন এ কিভাবে সম্ভব? হ্যা নিশ্চয়ই সম্ভব।তবে এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি Bluetooth যুক্ত ফোনসেট ও একটি Bluetooth ডিভাইস। তাহলেই আপনি আপনার ফোনসেটটি কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারবেন রিমোট কন্ট্রোলার রূপে। এ জন্য প্রথমে http://www.blueshareware.com/files/bluetoothremotecontrol.zip থেকে BluetoothRemoteControl.exe ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন, তারপর আপনার কম্পিউটারে উক্ত সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে install phone client নামের ট্যাবে করলে যে উইন্ডো খুলবে, সেখান থেকে আপনার ফোনে জাভা সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন। এরপর আপনার ফোনে এবং কম্পিউটারে প্রোগ্রামটি চালান এবং কম্পিউটারে select phone ট্যাবে ক্লিক করুন। সার্চ করে আপনার Bluetooth-এর নাম পেয়ে গেলে Finish-এ ক্লিক করুন।এরপর connect to phone ট্যাবে ক্লিক করে সংযুক্ত হন।
Microsoft company এর নতুন windows নাম windows 7 । Microsoft company তাদের নতুন windows বাজারে ছাড়বে 2010 সালে তবে গত ৯ জানুয়ারি ২০০৯ windows7 beta এর trail version ফ্রী download করা জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে তবে এই trail version ১/৮/২০০৯ পযর্ন্ত চলবে। windows7 এর জন্য১GHz processor . ১GB ram, হার্ডডিস্ক স্পেস লাগবে ২০ গিগা এবং নুন্যতম ফ্রি স্পেস লাগবে ১৫ গিগাএবং ১২৮ VGA card প্রযোজন হবে। windows 7 beta 32 bit এবং 64 bit উভয়ে download করা যাবে । 32 bit এর জন্য বিভিন্ন ভাষা এবং 64 bit দুই ভাষায় download করা যাবে। এটি download করতেকতক্ষণ সময় প্রয়োজন হবে তা নির্ভর করবে আপনার ইন্টারনেট সংযোগের স্পীড এর উপন।এটি ISO file format এ download হবে । Windows 7beta ISO file download করে Iso image DVD burner দিয়ে CD তৈরী করে ব্যবহার করা যাবে।
প্রকৃতপক্ষে windows 7 windows vista-ইআপগ্রেড ভার্সন। এতে উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার কে নতুন রুপে দেখা যাবে।
অবশ্য ঢাকার কম্পিউটার মার্কেটগুলোতে ও ডিস্ক রুপে পাওয়া যাচ্ছে।
যাদের উইন্ডোজ ভিসতা চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার সাপোর্ট না থাকে তবে আপনি একটু নিচের সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করে আপনার এক্সপি কে দিতে পারেন ভিসতা লুক।
ডেস্কটপ সাইডবার: ভিসতার একটি অন্যতম চমকার ফিচার হচ্ছে ডেস্কটপ সাইডবার। এটিতে থাকছে দিনপঞ্চিকা, ক্যালকুলেটর, মিডিয়া প্লেয়ার চালানোর জন্য লিংক। সবচেয়ে মজাদার বিষয় হচ্ছে এটিকে অটোহাইড করা যাবে। আপনি যখন মিডিয়া প্লেয়ার এর মাধ্যমে গান চালাবেন তখন আপনি যদি উইন্ডোজের টাস্কবার থেকে এর লিংকটি বাদ দিয়ে দেন, তাহলেও গান চলতে থাকবে। ফলে নতুন কেউ বুঝতে পারবে না আপনার কম্পিউটারে কোথা থেকে গান চলছে।
প্রথমে notepad open করে নিচের code গুলি টাইপ করুন এবার "type your password here" এর স্থানে আপনার password টি কোন বিশেষ চিন্হ এবং space ছাড়া লিখুন অর্থাৎpassword দেওয়ার পর লাইনটি if NOT %pass%== 123goto FAIL এমন দেখাবে। এখন file টি locker.bat নামে save করুন। এবার locker.bat file টির উপর double click করুন দেখুন locker নামে একটি folder তৈরিহয়েছে। এখন আপনার প্রয়োজনীয় file এই folder এ ঢুকিয়ে রাখুন। আবার locker.bat file টির উপর double click করুন এবং lock করার জন্য y লিখে enter চাপুন। দেখবেন folder টি গায়েব হয়ে গেছে। এখন folder টি open করতেচাইলে পুনরায় locker.bat file টির উপর double click করুন এবং password দিয়ে enter চাপুন দেখবেন folder টি এসে গেছে। password change করার জন্য locker.bat file টির উপর right click করে edit এ click করুন। এবার password change করে save করুন। কোড গুলো হচ্ছে :
********************************************************** cls @ECHO OFF title Folder Locker if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK if NOT EXIST Locker goto MDLOCKER :CONFIRM echo Are you sure u want to Lock the folder(Y/N) set/p "cho=>" if %cho%==Y goto LOCK if %cho%==y goto LOCK if %cho%==n goto END if %cho%==N goto END echo Invalid choice. goto CONFIRM :LOCK ren Locker "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" echo Folder locked goto End :UNLOCK echo Enter password to Unlock folder set/p "pass=>" if NOT %pass%== type your password here goto FAIL attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Locker echo Folder Unlocked successfully goto End :FAIL echo Invalid password goto end :MDLOCKER md Locker echo Locker created successfully goto End :End
আমরা কম্পিউটারের নিরাত্ত্বার জন্য উইন্ডোজ বা বায়োস পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। আর যদি কখনও পাসওয়ার্ড ভুলে যায় তাহলে আমাদের করণীয় কি তা নির্ধারণ করতে পারি না। অনেক সময় নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু সেক্ষেত্রে তথ্য হারাতে হতে পারে কিংবা অনেক প্রয়োজনীয় ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম থাকবে না যা হইতো ব্যাকআপে নেই। সেক্ষেত্রে আপনাকে পুরানো উইন্ডোজই পেতে হবে যেকোন উপায়ে। আপনি পুরাতন পাসওয়ার্ড না পেলেও পাসওয়ার্ড মুছে দিতে পারেন। নিচে এমনই কিছু উপায় দেওয়া হলো। কম্পিউটারের সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে তা মুছতে হলে সিস্টেমের ব্যাটারী কিছুক্ষণ খুলে রেখে কম্পিউটার চালালে দেখবেন সিস্টেমের কোন পাসওয়ার্ড নেই। আর উইন্ডোজের পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি উপায় আছে। পদ্ধতি ১: আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিক্সটি খুলে অন্য একটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করে যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল দেওয়া আছে সে ড্রাইভ (ড্রাইভ ফরমেট FAT এর ক্ষেত্রে, NTFS হলে হবে না) windows\system32\config ফোল্ডারের sam ফাইলটি মুছে দিতে হবে। এবার আপনার কম্পিউটারে হার্ডডিক্স লাগিয়ে চালু করে দেখুন পাসওয়ার্ড ছাড়াও আগের ইউজারেই কম্পিউটার খুলছে। পদ্ধতি ২: এছাড়াও একটি বুটেবল ডিক্স দিয়ে ডস (DOS) মুডে কম্পিউটার চালু করুন (ড্রাইভ ফরমেট FAT এর ক্ষেত্রে, NTFS হলে হবে না) এবং সিস্টেম৩২ এর কনফিগ (system32\config) ফোল্ডারের যান (C:\windows\system32\config)। এরপর attrib -s -h -r sam কমান্ড লিখে এন্টার করুন এবং del sam কমান্ড লিখে এন্টার করে কম্পিউটার রিষ্টার্ট করে দেখুন আগের ইউজারেই পাসওয়ার্ড ছাড়ায় কম্পিউটার খুলছে। পদ্ধতি ৩: আর আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভ ফরমেট যদি NTFS হয় তাহলে প্রথম দুটি পদ্ধতি কাজে লাগবে না। এজন্য উইন্ডোজ রিপিয়ারের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড মুছতে হবে। প্রথমে উইন্ডোজ এক্সপির বুটেবল সিডি নিন এবং তা সিডি রমে প্রবেশ করান (প্রয়োজনে বায়সে প্রথম বুট হিসাবে সিডি রম সিলেক্ট করুন)। এরপর যখন Press any key to boot from CD আসবে তখন যেকোন কী চাপ দিন তাহলে ফাইল লোডিং শুরু হবে। এবার Welcome to Setup screen থেকে ENTER চাপুন এবং F8 চাপুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে রিপিয়ার করার জন্য R চাপুন। এরপর ফাইল কপি হবার পরে কম্পিউটার সয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হবে। এরপর যখন কম্পিউটার ওপেন হবে তখন Press any key to boot from CD না চাপলে ইনষ্টলের পরবর্তী অংশ শুরু হবে। এখন প্রসেস বার আসার পরপরই SHIFT+F10 চাপুন তাহলে কমান্ড কনসল আসবে। এখানে NUSRMGR.CPL লিখে ENTER করুন তাহলে User Accounts ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে ইচ্ছেমত ইউজারের পাসওয়ার্ড মুছে ফেলা যাবে বা পরিবর্তন করা যাবে। অবশেষে উইন্ডোজ রিপিয়ার শেষ করুন।
যখন আমাদের কম্পিউটার ওয়েবের সাথে যুক্ত হয় তখন এটা কিছু তথ্য ধারন করে এবং কিছু পাচার করে। মূলত এই কারণে ব্রাউজার এর স্পীড স্লো হয়ে যায়। নতুন একটি টেক্সট ফাইল তৈরি করুন এবং এর ভিতরে নিম্নোক্ত সংকেতগুলো লিখুন:: Windows Registry Editor Version 5.00 [HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\Dnscache\Parameters] "CacheHashTableBucketSize"=dword:00000001 "CacheHashTableSize"=dword:00000180 "MaxCacheEntryTtlLimit"=dword:0000fa00 "MaxSOACacheEntryTtlLimit"=dword:0000012d এবং এটা সেভ করুন dnscache.reg নামে । এরপর এটা আপনার রেজিস্ট্রিতে মার্জ করুন। ব্রাউজার এর স্পীড বাড়াতে নিচের টেক অবলম্বন করতে পারেন:
ইনষ্টল করুন।তার পর আপনার কাছে কিছু তথ্য চাইবে আপনি তা পূরন করে Next এক্লিক করুন।এর পর আপনার সিষ্টেম টেস্ট করবে।যদি আপনার সিষ্টেম কথা বলারউপযোগী থাকে তাহলেSucessfull বলে একটি মেসেজ আসবে।এখনআপনি চাইলে ফোন অথবা মোবাইল নাম্বারে ৫মিনিটফ্রি কথা কথা বলতেপারবেন।
আপনি যদি নিয়মিত কিছু ফোল্ডার ব্যবহার করেন তাহলে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় সেগুলো যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওপেন হয় তা সেট করে দিতে পারেন। এর ফলে কম্পিউটার শাটডাউন, লগ ইন বা রিস্টার্ট করলেও আপনাকে সে ফোল্ডার বা ফোল্ডারগুলোকে পুনরায় ম্যানুয়ালি ওপেন করতে হবে না। বরং কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে শাটডাউন বা রিস্টার্টের সময় ওপেন করা ফোল্ডার বা ফোল্ডারগুলোকে পুনরায় ওপেন করবে। এজন্য যে কোন একটি ফোল্ডার ওপেন করুন। এবার Tools মেনু থেকে Folder Options ক্লিক করুন। প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্স থেকে View ট্যাবে ক্লিক করুন। Advanced settings সেকশনের নিচে Restore previous folder windows at logon অপশনটি চেক করে দিন(স্ক্রোলিং করে একেবারে নিচে নামুন)। এবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
যারা ওয়ারিদ ব্যবহার করেন তাদের কাছে বিনামূল্যে এসএমএস করতে পারবেন ওয়ারিদের ওয়েবসাইট (www.waridtel.com.bd) থেকে। মূলত আপনি যেকোন ওয়ারিদ নম্বর দ্বারা এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার মোবাইলে একটি এ্যাকটিভেশন কোড আসবে যার দ্বারা রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হবে। এরপর থেকে আপনি লগইন করে WebToSMS থেকে যেকোন ওয়ারিদে ইচ্ছামত এসএমএস করতে পারেন।
আর এখান থেকে আপনার মোবাইলের এফএনএফ যোগ, ডিলিট করতে পারবেন বিনা খরচে (তবে এফএনএফ রিপ্লেস করলে ১০ টাকা চার্জ কাটা যাবে, তার চেয়ে এফএনএফ ডিলিট করে এ্যাড করা ভাল)। আর বিনাখরচে Recharge History দেখতে Account Information জানতে Address Book নম্বর যোগ করতে পারবেন।
উইন্ডোজে মাই মিউজিক, মাই পিকচার্স আর মাই ভিডিওজ - এই তিনটি ছাড়া বাকি সব ফোল্ডার একই রকম - সেই বিরক্তিকর হলুদ বর্ণের আইকন বিশিষ্ট।।
উইন্ডোজ এক্সপিতে ফোল্ডার আইকন পরিবর্তনের সবচেয়ে সহজ উপায়টি হচ্ছে, ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে অথবা এর ভেতরে প্রবশে করে রাইট ক্লিক করে Properties > Customize > Change Icon এ ক্লিক করে প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্স থেকে পছন্দের আইকনটি সিলেক্ট করে পরপর দুইবার OK বাটনে ক্লিক করে ফিরে এসে রিফ্রেশ করা। কিন্তু সমস্যা হল, এখানে আইকনের সংখ্যা সীমিত - মাত্র 234 টা। আপনার যদি এই আইকনগুলো পছন্দ না হয়, তবে নিজের ইচ্ছেমতো কোন আইকন ফাইলকে (*.ico) ফোল্ডারটির আইকন হিসেবে প্রদর্শন করতে চান তবে আপনাকে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে। প্রথমে পূর্বের মতো Properties > Customize > Change Icon এ ক্লিক করুন। এবার প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্স থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে ঐ আইকন ফাইলটি ব্রাউজ করে সিলেক্ট করে Open বাটনে ক্লিক করে পরপর দুইবার OK বাটনে ক্লিক করে ফিরে এসে রিফ্রেশ করুন। তবে এই পদ্ধতি মোটেই স্থায়ী নয়। কারণ এতে ফোল্ডারটির অথবা আইকনটির নাম অথবা স্থান পরিবর্তিত হলে সেই পুরানো হলুদ বর্ণের ডিফল্ট ফোল্ডার আইকনটিই আবার ফিরে আসে। আপনি নিশ্চয়ই বৈচিত্র আনার জন্য এই বিরক্তিকর হলুদ রংয়ের ফোল্ডারগুলোর পরিবর্তে বিভন্ন ধরনের ফোল্ডারের জন্য বিভিন্ন ধরনের আইকন দেখতে পছন্দ করবেন! ইচ্ছে করলে বাড়তি কোন প্রোগ্রাম ছাড়াই আপনি নিজের খুশিমতো বিভিন্ন ফোল্ডারের জন্য বিভিন্ন আইকন নির্দিষ্ট করে দিতে পারবেন খুব সহজেই
কন্ট্রোল প্যানেল নিয়ে আমাদের মাঝে মাঝে কাজ করতে হয়। কাজের সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় কন্ট্রোলগুলো নিয়ে আলাদা একটি কন্ট্রোল প্যানেল স্টার্ট মেনুতে করে রাখলে একটু সময় কম লাগবে। এজন্য স্টার্ট বাটনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Explore All Users এ ক্লিক করুন। এবার My Control Panel নামে একটি ফোল্ডার তৈরী করে খুলুন। এরপরে আসল কন্ট্রোল প্যানেল খুলে Classic View হিসাবে দেখুন। এবার কন্ট্রোল প্যানেলর পছন্দের কন্ট্রোলগুলো ড্রাগ করে তৈরী করা ফোল্ডারে আনুন। ব্যাস; এখন কন্ট্রোল প্যানেল না খুলে Start > My Control Panel থেকে কন্ট্রোলগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।। চাইলে এগুলোর শর্টকাট তৈরী করে ব্যবহার করতে পারবেন
আকষ্মিক পরিবর্তন বা স্থানান্তর রোধ করার জন্য উইন্ডোজ এক্সপিতে ডিফল্টভাবে টাস্কবার লক করা থাকে। এ অবস্থায় ম্যানুয়ালি আনলক না করা পর্যন্ত টাস্কবারের কোন পরিবর্তন যেমন- রিসাইজ করা, স্থানান্তর করা, টুলবার যোগ করা ইত্যাদি সম্ভব নয়। টাস্কবার আনলক করার জন্য টাস্কবারের যে কোন খালি জায়গায় রাইট ক্লিক করে Lock the Taskbar আনচেক করে দিন। এবার আপনার প্রয়োজনীয় পরিবর্তন শেষে টাস্কবার লক করার জন্য একইভাবে Lock the Taskbar চেক করে দিন।
আপনি চাইলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল জিপ করে একটি ছবির (ইমেজ) মধ্যে লুকিয়ে রাখতে পারেন। এজন্য আপনাকে যেকোন আর্কাইভ সফটওয়্যার (উইনজিপ, উইনরার, সেভেনজিপ ইত্যাদি) ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোকে জিপ (zip, rar, 7-zip যেকোন ফরম্যাটে) করুন। ধরি আপনার জিপ করা ফাইলের নাম document.zip এবং যে ছবির সাথে যুক্ত করবেন সেই ইমেজ ফাইলের নাম mahbub.jpg (অন্য ফরম্যাটের ইমেজ হলেও হবে)। এখন এই ফাইল দুটি একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রাখুন। এবার কমান্ড প্রোম্পট (রানে গিয়ে cmd লিখে ওকে করলেই হবে) খুলুন এবং উক্ত নির্দিষ্ট ফোল্ডারে ঢুকুন। এবার copy /b mahbub.jpg + document.zip new.jpg লিখে এন্টার করলে একই ফোল্ডারে new.jpg নামে নতুন একটি ইমেজ ফাইল তৈরী হবে। আপনি যদি উক্ত ইমেজ ফাইলটি খুলে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন mahbub.jpg এর ছবিটি দেখা যাচ্ছে কিন্তু আপনি কোন ভাবেই document.zip ফাইল বা জিপ ফাইলের ভিতরের কোন তথ্য/ফাইল দেখতে পাবেন না। স্বাভাবিক ভাবে আপনার এই new.jpg ছবিটি অন্য দেখে কেউ ঘুনাক্ষরে ভাবতে পারবে না এর মাঝে কোন ফাইল (গুরুত্বপূর্ণ) আছে বা থাকতে পারে। এরপরে প্রয়োজনে উক্ত ফাইলটি পেতে হলে new.jpg ফাইলটি যে কোন আর্কাইভ (উইনজিপ/উইনরার/সেভেনজিপ) থেকে আনজিপ করলেই হবে।
windows xp সেটাপ করার সময় কম্পিউটার যখন সিডি থেকে বুট শুরু করে তখন কম্পিউটারের স্কীনে লেখা আসে press any key to boot from cd ….. । এ কাজটি হয়ে থাকে একটি ইমেজ থেকে । এই ইমেজটির নাম হচ্ছে Microsoft corporation img. সিডিতে যদি এই ইমেজটি না থাকে তাহলে press any key to boot from cd লেখাটি আসবে না এবং নরমালি উইন্ডোজও সেটাপ করা যাবে না । এখন আমরা ইচ্ছে করলে এই Boot image বা Microsoft corporation img দিয়ে বুটেবল সিডি বানিয়ে নিতে পারি । ইমেজ তৈরি: isoBuster নামের একটি সফটওয়্যার আছে এই সফটওয়ারটি দিয়ে windows xp -র অরিজিনাল সিডি থেকে ইমেজটি বের করে নেওয়া যায় । প্রথমে isoBuster সেটাপ করে রান করুন । এবারে সিডি রমে windows xp -র (আরিজিনাল সিডি ) সিডি দিয়ে bootabele disc এ ক্লিক করুন । এবারে Microsoft corporation img এ ক্লিক করে Extract microsoft corporation img -এ ক্লিক করে ইমেজটি সেভ করুন । এবারে এই ইমেজ ও উইন্ডোজ এক্সপি একটি ফোল্ডারে কপি করে nliteদিয়ে বার্ন করুন । এখানে উলেখ্য বর্তমানে বাজারে যে সমস্ত নতুন লেপটপ কম্পিউটার আসছে এ বেশীর ভাগই উইন্ডোজ ভিস্টার জন্য ডিজাইন করা । এগুলেতে আপনি এক্সপি সেটাপ করতে গেলে মেসেজ আসবে setup did not find any hard disk . আমরা ইচ্ছে করলে এ সমস্ত কম্পিউটারেও এক্সপি সেটাপ করতে পারি । এজন্য প্রয়োজন হবে সাটা হাডডিস্ক ডাইভারের । ( বেশীরভাগ লেপটপ কম্পিউটারে toshiba hard disk ব্যবহার করা হয় । toshiba sata driver দিয়ে সিডি বানালে বেশীর ভাগ কম্পিউটারে xp setup করা যাবে ।) যে কম্পিউটারের জন্য এক্সপি সিডির প্রয়োজন ঐ কম্পিউটারের মডেল নাম্বার দেখে গুগল থেকে সার্চ করলে সমস্ত ড্রাইভার খুজে পাওয়া যাবে অথবা কোম্পানিগুলোর ওয়েব সাইটেও খুজে পাওয়া যাবে । এবারে ঐ ড্রাইভার এক্সট্রাক্ট করে ফ্লপিতে কপি করে nlite দিয়ে সিডিতে এড করে দিতে হবে । এভাবে সমস্ত নুতন লেপটপ কম্পিউটারের জন্য সিডি বানিয়ে এক্সপি সেটাপ করা যাবে ।বুট ইমেজগুলো ইন্টারনেট থেকেও পাওয়া যায় ।nlite সেটাপ করার আগে net framework সেটাপ করে নিতে হয় ।
আমাদের অনেকের PC তে My Compute চালু হতে একটু সময় নেয়। আমরা অনেকেই Computer এ Network Drive ব্যবহার করি না। আর ব্যবহার করলেও তা My computer এ Show করাই না। আবার আমাদের অনেকের Remote Registry দরকার হয় না। নিচের দুটি পদ্ধতি দুটো Apply করলে আশা করি আপনার My computer টি আরো দ্রুত চালু হবে।
১. My Computer –> Tools –> Folder Options –> View চালু করুন “Automatically search for network files and folders" এর সামনে একটি ক্লিক চেক করা থাকে, এটি তুলে দিন। এবং ২. Run –> regedit রেজিস্ট্রি এড্টির চালু হবে। HKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –> Microsoft –> Windows –> Current Version –> Explorer –> RemoteComputer –> NameSpace এর {D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF} এর Keyটি মুছে দিন।
এবার computer Restart দিন। আশা করি পার্থক্য চোখে পড়ছে।
Kaspersky Anti Virus 2009 এর License key র জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন। এবার Activision code এ লিখুন 44UEA-CYRAJ-NMAV3-YXX4V। Customer ID ও Password বক্স খালি রাখুন Next ক্লিক করুন। Download Key বাটন চাপুন। একটি জিপ ফাইল ওপেন হবে। Zip ফাইল থেকে key ফাইলটি Extract করুন। Kaspersky Anti Virus 2009 ঐ Key file দিয়ে Active করুন। ব্যাস কাজ শেষ।
Kaspersky Anti Virus 2009 এই লিংক খেকে Download করুন।
নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান। তাহলে http://www.freewebs.com এই ঠিকানায় আপনি তৈরি করতে পারেন আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট। প্রথমে ঠিকানায় প্রবেশ করে ডানদিকে বক্সে আপনি যে নামে ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন সে নাম এবং নিচে আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার দিন। এবার নতুন আসা উইন্ডোতে পর্যানুক্রমে আপনার নাম, পাসওয়ার্ড, সাইট টাইটেল, ই-মেইল এড্রেস প্রভৃতি পূরণ করুন এবং নিচে দৃশ্যমান টেমপ্লেট থেকে যে কোন একটি টেমপ্লেট নির্বাচন করুন। অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটটিকে কোন রুপে দেখতে চান। এরপর Terms of Service এর বক্সটিতে টিকমার্ক দিন। create my site - ক্লিক করুন।তৈরি হয়ে গেল আপনার ওয়েবসাইট। এরপর সাইটটিকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী সাজানোর জন্য নতুন আসা উইন্ডোর Edit my site - ক্লিক করুন এবং একে সাজিয়ে নিন আপনার ইচ্ছেমত।
আপনার যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট থাকে তাহলে আপনি আপনার সাইটের ভিজিটরদের তথ্য জানতে পারবেন বা তথ্য ওয়েবসাইটে যুক্ত করে অন্যদেরকেউ জানাতে পারবেন। দেশের নাম হিসাবে এবং বিশ্বের মানচিত্র হিসাবে এগুলো দেখা যাবে।। দেশের নামসহ: এজন্য www.globetrackr.com সাইটে ঢুকে কোন ঝামেলা ছাড়ায় রেজিষ্ট্রেশন এবং লগইন করুন। এবার setup web site details এ ক্লিক করে আপনার সাইটের বিস্তারিত তথ্য দিন এবং সেভ করুন। এখন উপরে setup and reports এ ক্লিক করে ফিরে আসুন এবং get tracking html code এ ক্লিক করে I just want to track visitors, but I do not wish to display anything বা I want to track visitors and I would like to display information about my visitors as an image লিংকে ক্লিক করলে এইচটেএমএল সংকেত আসবে যা আপনার সাইটে যুক্ত করলে ব্যবহারী কোন দেশের তা দেখাবে, যা প্রতিনিয়ত হালনাগাদ হবে। এছাড়াও বিস্তারিত তথ্যও পাওয়া যাবে। মানচিত্রের সাহায্যে: প্রথমে http://clustrmaps.com সাইটে ঢুকুন এবং সাইটের নাম, ইমেইল ঠিকানা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন তাহলে আপনার ইমেইলে পাসওয়ার্ড আসবে। এবার ইমেইল থেকে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। লগইনের পরে আপনি চাইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিতে পারেন। এবার নিচের সংকেত কপি করে আপনার সাইটে যুক্ত করলে মানচিত্রের সাহায্যে আপনার সাইটের দর্শকদের অবস্থান চিহ্নিত হবে। ব্যবহারকারীর সাইটে প্রবেশ করার পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি হালনাগাদ হবে এবং লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত দেখা যাবে। নিচে দুটি সাইটের বর্ণনা দেওয়া হলো
সাধারণত মাউসে দুইটা বাটন থাকে। এখনকার কতক মাউসে তিন থেকে পাঁচটা বাটন থাকে তবে ডান এবং বাম বাটন ছাড়া বাকীগুলার নির্দিষ্ট কিছু কমান্ড নির্ধারিত থাকে। কিন্তু আপনি চাইলে মাউসের যেকোন বাটনে ইচ্ছামত কমান্ড নির্ধারণ করে দিতে পারেন। এক্স-মাউস বাটন কন্ট্রোলার সফটওয়্যারের সাহায্যে যেকোন বাটনে কপি, পেষ্ট থেকে শুরু করে ৫০টিরও বেশী কমান্ড (এক বাটনে এক সময়ে যেকোন একটি) ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যেকোন অবস্থা বা উইন্ডো থেকে মাউসে উক্ত বাটন চাপলে পছন্দের সেই প্রোগাম খুলবে যা অনেকটা হট কী এর মত কাজ করে। ১.৫৫ মেগাবাইটের এই ফ্রি সফটওয়্যারটি www.highrez.co.uk ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
আপনি উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের টাইটেল পরিবর্তন করতে পারেন.. এর জন্য:- ১. Start + Run + Regedit + press enter ২. তারপর এই ঠিকানায় যান “HKEY_USERS \ .DEFAULT \ Software \ Policies \ Microsoft \ WindowsMediaPlayer” ৩. TitleBar এর একটি স্ট্রিং ভ্যালু তৈরী করুন ৪. এরপর এর মধ্যে একটি ভ্যালু দিন যা আপনি টাইটেল বারে দেখতে চান।
META NAME="page-type" CONTENT="Free/>
META NAME="audience" CONTENT="ALL/>
META NAME="page-topic" CONTENT="garment's-buying,friend/>
META NAME="author" content="garments-buying/>
META NAME="Subject" CONTENT="garments-buying/>